ম্যাজিক ল্যাম্পের এই সংখ্যার দলবল
এবং লেখক পরিচিতি
প্রথম বর্ষ।। চতুর্থ সংখ্যা।। জুলাই ২০১৬।।
যারা প্রথম থেকে পাশে ছিলেন
অনন্যা দাশ
বাংলা
শিশু-কিশোর সাহিত্যে একটি উল্লেখযোগ্য নাম। ছেলেবেলা কেটেছে জয়পুর শহরে।
বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া নিবাসী এবং পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত। ইংরাজি
ও হিন্দি ভাষায় সৃজনশীল রচনার সঙ্গে বাংলা থেকে অনুবাদও করেন। ‘ইন্দ্রজালের
নেপথ্যে’, ‘মার্কিন মুলুকে নিরুদ্দেশ’, ‘রুজভেল্টের পাণ্ডুলিপি’, ‘ফুলের দেশের
বিভীষিকা’, ‘হিরের চেয়ে দামি’, ‘মৎসকন্যার অভিশাপ’, ত্রি-তীর্থঙ্করের
অন্তর্ধান’, ‘উত্তরাধিকার এবং’ তাঁর বিখ্যাত কিছু বই। একমাত্র
‘উত্তরাধিকার এবং’ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রকাশিত। ম্যাজিক ল্যাম্প পরিবারের অন্যতম প্রধান
উপদেষ্টা।
|
|
অভিজ্ঞান রায় চৌধুরী
লেখক-এর সম্পর্কে আর নতুন করে কিছু বলার অপেক্ষা রাখে না। লেখালেখির শুরু ১৯৯৪ থেকে। লেখার বিষয় প্রধানত বিজ্ঞান, কল্পবিজ্ঞান এবং
রহস্য হলেও কিশোর সাহিত্যের অন্যান্য ধারাতেও সমান স্বচ্ছন্দ এবং জনপ্রিয়। বই - ‘মাঝে
মাত্র চব্বিশ দিন’, ‘নিয়ম যখন ভাঙ্গে’,
‘সংকেত রহস্য’, ‘রহস্য যখন ডারউইন’, ‘ভৌতিক অলৌকিক’ ও অন্যান্য। বর্তমানে
আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে কর্মরত এবং সেই সুত্রে ব্রিটেনের ওয়েলস-এ
প্রবাসী। ম্যাজিক ল্যাম্প পরিবারের অন্যতম প্রধান
উপদেষ্টা।
|
|
দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য
জয়ঢাক ও tambourine নামে ছোটোদের দুটো ওয়েবপত্রিকার
প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
১৯৯৫ সালে গুয়াহাটিতে খবরের কাগজে লেখা শুরু। বড়ো-ছোটো বিভিন্ন পত্রিকায় সেই
থেকে নিয়মিত লিখেছেন ও লিখছেন।
প্রকাশিত বই – ইলাটিন বিলাটিন (ছড়া), কল্পলোকের গল্পকথা (ছড়া), বনপাহাড়ি গল্পগাথা (লোকগল্প), ঈশ্বরী (গল্পগ্রন্থ), ঠগির আত্মকথা (অনুবাদ), দোর্দোবুরুর বাক্স (উপন্যাস), ইচ্ছেপলাশ (উপন্যাস), গভীর উত্তর সরণীতে (বাশো মাৎসুওর ভ্রমণকাব্যের অনুবাদ)। ম্যাজিক
ল্যাম্প পরিবারের অন্যতম
প্রধান উপদেষ্টা।
|
|
অমিতাভ
প্রামাণিক
ব্যাঙ্গালোর নিবাসী
বিশিষ্ট বিজ্ঞানী এবং বহুজাতিক সংস্থার উচ্চপদস্থ আধিকারিক। ছড়া লেখায় তাঁর জুড়ি
মেলা ভার, এছাড়াও অন্যান্য লেখালেখিতেও অনায়াস। ম্যাজিক
ল্যাম্প পরিবারের অন্যতম প্রধান উপদেষ্টা এবং বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয়
সম্পাদক।
|
ম্যাজিক ল্যাম্পের ম্যাজিশিয়ানরা
দ্বৈতা
হাজরা গোস্বামী
ম্যাজিক ল্যাম্পের সম্পাদিকা। কলকাতার লেডি ব্রেবোর্ন কলেজে ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংস্কৃত এবং বৈদিক সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনার পরে বর্তমানে ব্যাঙ্গালোরের জৈন বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্র সংঘের পরিবেশ মূলক নীতি বিষয়ে গবেষনায় রত, এবং জৈন বিশ্ববিদ্যালয়ে সংস্কৃতের অধ্যাপিকা হিসেবে নিযুক্ত। কবিতা প্রথম ভালবাসা। এছাড়াও ছবি আঁকতে, আবৃত্তি করতে, এবং ছোটদের সাথে সময় কাটাতে ভালবাসেন। প্রথম বই ১৪টি ছোট গল্পের সংকলন “সাত আকাশের ওপারে”।
কিশোর ভারতী, আনন্দমেলা, রংবেরং, কিচিরমিচির, ইচ্ছামতি-তে কবিতা,
প্রবন্ধ,
গল্প ইত্যাদি লেখালিখি করেন, এছাড়াও নিয়মিত জয়ঢাক পত্রিকায় গল্প পাঠ করেন। দ্বৈতা ম্যাজিক ল্যাম্প-এর ছড়া-কবিতা বিভাগটি দেখছেন। ম্যাজিক ল্যাম্পের মস্তিষ্ক
দ্বৈতা।
|
|
সহেলী চট্টোপাধ্যায়
সহেলী ম্যাজিক ল্যাম্পের সহ-সম্পাদিকা। উত্তর চব্বিশ পরগণার কাঁচরাপাড়ার বাসিন্দা। শখ বই পড়া
আর মাঝে মাঝে এক আধটা গল্প লেখা। ম্যাজিক ল্যাম্পের মেরুদন্ড হিসেবে যারা আছেন তাদের মধ্যে অন্যতম।
|
|
তন্ময়
বিশ্বাস
ম্যাজিক ল্যাম্প পরিবারের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য।
আসানসোলের বাসিন্দা তন্ময় ইঞ্জিনিয়ারিং দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। শখ হল বই পড়া,
লেখালেখি আর ছবি আঁকা। প্রশিক্ষণ না নিলেও তন্ময়ের আঁকার হাত বেশ ভালোই। ওর বেশ
কিছু গল্প এবং ছবি বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। একাধিক বিভাগে তন্ময়
ম্যাজিক ল্যাম্পের পাশে থেকেছে।
|
|
তাপস মৌলিক
নিবাস উত্তরপাড়া, পেশায় ইঞ্জিনিয়ার,
তাপস মৌলিক ছোটোদের জন্য লিখছেন গত কয়েক বছর। জনপ্রিয় বিভিন্ন ওয়েব পত্রিকা ও কাগুজে পত্রিকায় নিয়মিত লেখালিখি করেন তিনি। প্রকাশিত কিশোর গল্প-সংকলন “দাম সিং”। লেখালিখির পাশাপাশি গানবাজনা এবং ভ্রমণে সমান উৎসাহী। ম্যাজিক ল্যাম্প পরিবারের অন্যতম উপদেষ্টা এবং ওয়েব ডিজাইনার।
|
|
শ্রেয়সী চক্রবর্তী
(এলোমেলো রোদ্দুর)
এই নামটি আসলে তাঁর বদনাম; তাঁর
ভালো নামটি হল ‘এলোমেলো রোদ্দুর’! বই আর প্রকৃতিকে অসম্ভব
ভালোবেসে এই পৃথিবীর বুকে খামখেয়ালি পছন্দসই জীবন কাটানোই তাঁর একমাত্র লক্ষ্য।
আর হ্যাঁ গাছপালা থেকে কীটপতঙ্গ, ফড়িং
থেকে বাঘ – সব কিছুর-ই সংরক্ষণের প্রবল পক্ষে এঁর
অবস্থান।
|
|
মহুয়া ব্যানার্জী
শিকাগো-তে থাকেন। হাউস ওয়াইফ, সখ – ভ্রমণ (ট্রাভেল), ছবি তোলা। রান্না আর হাতের কাজেও (ক্রাফট) সখ আছে। এছাড়াও গান শুনতে ,বই পড়তে আর গিটার বাজাতে ভালো লাগে। আমাদের ম্যাজিক ল্যাম্প পরিবারের চটপট চেটেপুটে
বিভাগটি দেখছেন।
|
|
অঙ্কিতা দাস
জন্ম বিখ্যাত আমের জেলা
মালদায়। স্কুল
জীবন কেটেছে মালদা
শহরেই। Lady Brabourne কলেজ
থকে ইতিহাসে স্নাতক ও রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। সংসারের কাজের ফাঁকে
হাতের কাজ নিয়ে ব্যস্ত
থাকতে পছন্দ করেন। ছোটদের জন্য বিভিন্ন ধরণের ক্রাফ্ট বানাতে এবং শেখাতে ভালবাসেন। বর্তমানে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে বাস করেন। ম্যাজিক ল্যাম্পের হাওয়াকল বিভাগএর দায়িত্বে
আছেন।
|
|
রাখী নাথ (কর্মকার)
ইংরেজীতে স্নাতকোত্তর, স্কুল শিক্ষিকা। স্বামীর
কর্মসূত্রে বর্তমানে পেনসিলভ্যানিয়া, ইউ এস এর বাসিন্দা। নেহরু চিল্ড্রেন’স
মিউজিয়ামের একসময়ের ক্রিয়েটিভ ডিপার্টেমেন্টের টিচার – ছবি আঁকার শখ যার জন্মগত।
এছাড়াও ভালো লাগে ঘুরে বেড়াতে, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যকে ক্যামেরাবন্দী করতে,
সৃজনশীল লেখালেখিতে নিজেকে হারিয়ে ফেলতে। ‘সানন্দা’, ‘এই সময়’, ‘আনন্দবাজার’, ‘ফেমিনা’,
‘উনিশ কুড়ি’, ‘ভ্রমণ’, ‘সংবাদ প্রতিদিন’, ‘উত্তরবঙ্গ সংবাদ’, ‘গৃহশোভা’,
‘কিশোর ভারতী’ ইত্যাদি
নানা পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে তার লেখা। ম্যাজিক
ল্যাম্প পরিবারের ভ্রমণ বিভাগটি দেখছেন।
|
|
ঋজু গাঙ্গুলি
চাকরির সূত্রে প্রবাসী বাঙালি। বই পড়তে এবং সিনেমা দেখতে ভীষণ ভালোবাসেন। ম্যাজিক ল্যাম্পের বায়োস্কোপ বিভাগটি দেখছেন। রিভিউ বিষয়ে মতামত দিতে এবং যে কোনও প্রশ্ন করতে মন চাইলে ওনাকে পাবেন এই ই-মেইলে:
dpshqgj@gmail.com
|
|
রুদ্র সেন
কলকাতার
বাসিন্দা। একটি বহুজাতিক সংস্থায় কর্মরত। নেশা বই পড়া এবং ইতিহাস চর্চা। বিভিন্ন
পত্রিকায় এবং ওয়েবজিনে রুদ্র’র লেখা নিয়মিত প্রকাশিত হয়। ম্যাজিক ল্যাম্পের
ইতিহাস বিভাগটি সহেলীর সাথে যুগ্মভাবে দেখছেন।
|
রাজীব
কুমার সাহা
ত্রিপুরার মন্দিরনগরী
উদয়পুরে জন্ম। বেড়ে ওঠা এবং স্থিতি গোমতী জেলার কাকড়াবনে। পেশায় একজন
ফার্মাসিউটিক্যাল ডিস্ট্রিবিউটর। নেশা, বই পড়া, সিনেমা দেখা আর কল্পনার রাজ্যে হারিয়ে যাওয়া। বিভিন্ন পত্র
পত্রিকায় অনেকদিন ধরেই লেখালেখি করছেন। ম্যাজিক ল্যাম্পের খেলাধুলোর বিভাগ ‘অপরাজিত’-র দায়িত্বে
আছেন।
|
আঁকিবুকি বিভাগের সদস্যরা
সুতীর্থ দাশ
পেশায় মিডিয়ার সঙ্গে যুক্ত
এবং এফ এম রেডিও'তে ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর পদে কর্মরত। মেরুবিভক্ত বাঙ্গালী
সমাজে একটি করে মেরু ছুঁয়ে জীবন পালন। মোহনবাগানী অথচ ‘বাঙাল’, ব্রাজিল সমর্থক এবং দক্ষিণ কলকাতার নিবাসী। রাজনৈতিক ভাবে
প্রবল সচেতন তবে রাজনৈতিক মেরুকরণে নিজ মতাদর্শ প্রকাশে অনিচ্ছুক। কলকাতার
সরকারী চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়’এর স্নাতক এবং কার্টুন আঁকা নেশা।
|
|
সিদ্ধার্থ চট্টোপাধ্যায়
কার্টুনিস্ট, অ্যানিমেটার, গ্রাফিক নভেল আর্টিস্ট,
লেখক। প্রকাশিত গ্রাফিক নভেল আনন্দ পাবলিশার্স থেকে চাঁদের পাহাড়। অ্যানিমেশন
রবীন্দ্রনাথের ‘শিশু’। প্রাক্তন কার্টুনিস্ট – অমৃতবাজার পত্রিকা, যুগান্তর,
ইকনমিক টাইমস। বর্তমানে টাটা ইন্টারঅ্যাকটিভ সিস্টেমে কর্মরত।
|
|
চিরঞ্জিৎ
সামন্ত
জন্ম ১৯৮৪, পেশায় চিকিৎসক।
চিত্রশিল্পী, কার্টুনিস্ট, ইলাস্ট্রেটর। কলকাতার বিখ্যাত কার্টুনিস্টদের নিয়ে তৈরি
কার্টুনদলের সদস্য। কার্টুনদলের সাথে একাধিক প্রদর্শনী ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ।
বিভিন্ন প্রকাশনার বহুবিধ গ্রন্থের প্রচ্ছদ, অলংকরণ ও নামাঙ্কন করেছেন। লেখালিখির সাথে যুক্ত। মূলত
কবিতা। একাধিক পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে কবিতা ও গদ্য।
|
|
স্যমন্তক
চট্টোপাধ্যায়
জন্মঃ ১৯৯৪, বর্তমানে
নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনে অর্থনীতি নিয়ে গ্র্যাজুয়েশন সম্পূর্ণ করে কল্যাণী
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তরের ছাত্র। পড়াশুনোর পাশাপাশি শখ ছবি আঁকা, খেলাধুলো, লেখালেখি, ও দেশী বিদেশী রকমারি গল্পের বই পড়া। কিশোর ভারতী, সন্দেশ, কাকলি, কমিক্স ও গ্রাফিক্স-এর মতো পত্রিকায় এ যাবৎ প্রকাশিত
হয়েছে বেশ কিছু গল্প ও প্রবন্ধ।
|
|
সুমিত
রায়
নিবাস
বসিরহাট, উত্তর ২৪ পরগনা। বি এস সি। ছবি সেলফ
টট, চাকরি বছর দশ-বারো (হার্ডওয়ার, টিচিং, এনিমেশন, প্যাকেজিং ডিজাইন); ফ্রিল্যান্স ২০১০ থেকে।
শিশু-কিশোর বই, ম্যাগাজিন
সংগ্রাহক।
|
|
নচিকেতা মাহাত
বাড়ি বেলপাহাড়ীর এক ছোট্টো
গ্রামে। বর্তমানে ঝাড়গ্রামের
বাসিন্দা।
৩ বছর বয়সে আঁকার স্কুলে ভর্তি শিলদাতে। পড়াশুনোর হাতেখড়ির আগেই আঁকাতে হাতেখড়ি
হয়।
এখন ফিজিক্সে অনার্স, এটা প্রথম বর্ষ। জয়ঢাক অনলাইন ম্যাগাজিনে প্রথম কমিকস
প্রকাশিত। এখন
বিভিন্ন পত্রিকায় নিয়মিত কমিকস প্রকাশিত হয়। বিভিন্ন পত্রিকায় ছোটোগল্প এবং কবিতাও লেখে
নচিকেতা। বেড়াতে ভালোবাসে।
|
|
পুষ্পেন মণ্ডল
(জন্ম – ১৯৭৯) বাসস্থান – বজবজ। পেশায় ফ্যাশান ডিজাইনার। স্কুল জীবনে গল্প লেখার হাতে
খড়ি। ২০০২ ও ২০০৩ সালে ‘রবিবাসর’ লিটল ম্যাগাজিন আয়োজিত গল্প প্রতিযোগিতায় দুবার প্রথম
পুরস্কার ও ২০১৪ ‘জয়ঢাক’ গল্প প্রতিযোগিতায় তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছেন। মূলত ছোটদের জন্য রোমাঞ্চকর গল্প লেখেন। বিভিন্ন শিশুকিশোর পত্রিকায় লেখা
প্রকাশিত হয়েছে। হবি ছবি আঁকা ও কবিতা পড়া।
|
|
তন্ময়
বিশ্বাস
ম্যাজিক ল্যাম্প পরিবারের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য।
আসানসোলের বাসিন্দা তন্ময় ইঞ্জিনিয়ারিং দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। শখ হল বই পড়া,
লেখালেখি আর ছবি আঁকা। প্রশিক্ষণ না
নিলেও তন্ময়ের আঁকার হাত বেশ ভালোই। ওর বেশ কিছু গল্প এবং ছবি বিভিন্ন পত্রিকায়
প্রকাশিত হয়েছে। একাধিক বিভাগে তন্ময় ম্যাজিক ল্যাম্পের পাশে থেকেছে।
|
|
সুজাতা চ্যাটার্জী
ছোটবেলা কেটেছে এলাহাবাদে। তারপর কলকাতার লেডি ব্রেবোর্ন কলেজ ও বেথুন কলেজে গণিত নিয়ে BSc ও MSc। পেশায় গণিত শিক্ষিকা হলেও, অঙ্ক করার সাথে সাথে ভীষণ রকম
ভালো লাগে নাচ, গান, ছবি আঁকা, কবিতা লেখা ও নানা ধরনের হাতের কাজ করতে।
বর্তমানে স্বামীর কর্মসূত্রে ব্রাসেল্স, বেলজিয়ম-এর বাসিন্দা এবং নিজের দেড়
বছরের মেয়ের সাথে শৈশবটাকে নতুন করে খুঁজে নিতে ব্যস্ত।
|
|
সপ্তর্ষি চ্যাটার্জী
নদীয়ার কল্যাণীর বাসিন্দা, জন্ম ও বেড়ে ওঠা
সেখানেই। পেশায় আমডাঙ্গা হাইস্কুলের পদার্থবিদ্যার শিক্ষক। নেশা বহুমুখী। ছবি
আঁকতে ভালবাসেন, বিশেষত কার্টুন ও পোর্ট্রেট, কিছু পত্রপত্রিকায় অলঙ্করণের
দায়িত্ব সামলেছেন। ছোটবেলা থেকে আবৃত্তির অভ্যাস পরে কবিতাপ্রেমে রূপ নিয়েছে।
কিশোর ভারতী সহ একাধিক পত্রপত্রিকা এবং অনলাইন ম্যাগে প্রকাশিত হয়েছে বেশ কিছু
কবিতা, ছোটগল্প ও প্রবন্ধ। গান শুনতে এবং খোলা গলায় গাইতে, প্রকৃতির সাথে একাত্ম
হয়ে ঘুরতে এবং দুর্লভ দৃশ্যকে লেন্সবন্দী করতেও ভালবাসেন খুব।
|
|
ত্রিপর্ণা মাইতি
ত্রিপর্ণার
পড়াশোনা সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে। মাল্টিমিডিয়াতে স্নাতক। ছোটোদের বইয়ের প্রচ্ছদ
আঁকতে চায় ত্রিপর্ণা। ছোটোদের মনের কল্পনার জগতটাকে সাজিয়ে তুলতে চায় ছবি দিয়ে।
এ ছাড়া ত্রিপর্ণা একজন টু ডি অ্যানিমেটার। সিনেমা দেখতে ও ফিল্ম স্টাডি করতে
ভালোবাসে।
|
|
পম্পা
প্রধান
উত্তর চব্বিশ পরগণার বারাকপুরে
তাঁর জন্ম ও বেড়ে ওঠা, বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা। খুব ছোটোবেলা থেকেই রঙ ও রেখার প্রতি প্রবল অনুরাগ, সাথে সুরের
নেশা। কর্মজীবন শুরু বহুজাতিক সংস্থায় চাকরী দিয়ে। ছবি ও গানের প্রতি চূড়ান্ত
প্যাশন পরবর্তীকালে শিল্পসাধনায় সম্পূর্ণভাবে নিমগ্ন হতে তাকে প্রভাবিত করে। ছবি
আঁকার কোনও প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রী ছাড়াই আজ স্বশিক্ষিত শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত
হয়েছেন। প্রকৃতি, সাহিত্য
এবং রেনেসাঁ যুগের আর্ট মাস্টার্সরা
তাঁর ছবি আঁকার প্রধান অনুপ্রেরণা। তিনি একজন রিয়ালিস্টিক পেইন্টার, তাই তার প্রতিটি ছবিতে রিয়ালিজমের নৈপুণ্য ও ধৈর্যশীলতা
ধরা পড়ে। কোলকাতার বিভিন্ন আর্ট গ্যালারিতে একাধিকবার তাঁর পোর্ট্রেট সহ
অন্যান্য পেইন্টিং বহু গুণীজন দ্বারা সমাদৃত ও প্রশংসিত হয়েছে, দেশ ও দেশের বাইরেও তার ক্যানভাসের ক্রেতা তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন
দৈনিক সহ, একাধিক
প্রকাশনালয় থেকে তার আঁকা ছবির বই, প্রচ্ছদ ও ইলাস্ট্রেশন প্রকাশিত হয়েছে। ছবি আঁকা ছাড়াও
সংগীত শিল্পী হিসেবেও পেশাগতভাবে সুখ্যাতি অর্জন করেছেন তিনি। এছাড়াও তিনি 'সৃজন আর্ট অ্যান্ড মিউজিক অ্যাকাডেমি'-র কর্ণধার, প্রতিষ্ঠাত্রী এবং শিক্ষিকা, যেখানে শতাধিক ছাত্রছাত্রীকে তিনি রঙ, রেখা ও সুরের আলোয় নিরন্তরভাবে আলোকিত করে চলেছেন।
|
|
দ্বৈতা
হাজরা গোস্বামী
ম্যাজিক ল্যাম্পের
সম্পাদিকা। কর্মসূত্রে ব্যাঙ্গালোরের বাসিন্দা। বেশ কিছু পত্রিকায় দ্বৈতার কবিতা
এবং ছোটগল্প প্রকাশিত হয়েছে। দ্বৈতা নিজে একজন অলংকরণ শিল্পীও । ম্যাজিক
ল্যাম্পের মস্তিষ্ক দ্বৈতা।
|
কমিকস বিভাগের
লেখক-শিল্পীদের পরিচিতি
জুরান নাথ
জন্ম ১৯৭০-এ বর্ধমানে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বনবিভাগের চাকরিসূত্রে এখন বাঁকুড়ায়। ভালো লাগার জায়গা থেকে
ছবি আঁকা। ২০০৬ সালে কিশোর ভারতী পত্রিকার তরফ থেকে দিলীপ স্মৃতি সাহিত্য
পুরস্কার পেয়েছেন। প্রথম কমিকস ‘বগলা এন্ড কোং’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৮ সালে কিশোর
ভারতীতে। এরপর ২০০০ সালে শুকতারা পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ‘বিচ্ছুর জাদু’। দেব
সাহিত্য কুটির থেকে ‘বিচ্ছুর জাদুশক্তি’ বই হিসেবে বেরিয়েছে। শিল্পী সৃষ্ট
অন্যান্য কমিকস চরিত্র ‘ঝানু আর কানু’ (আলাদিন ছদ্মনামে শুকতারায় প্রকাশিত হত),
‘বাবলু আর গাবলু’, ‘লগা-বগা’। পাশাপাশি কিছু পত্রিকায় অলঙ্করণের কাজও করেন।
|
|
ডাঃ সায়ন
পাল
ডাঃ সায়ন পাল পেশায়
চিকিৎসক, নেশায় শিল্পী। বাঁকুড়া শহরের
অধিবাসী, বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল
কলেজ থেকে ডাক্তারি পাশ করে কিছুদিন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীনে মেডিক্যাল অফিসার
হিসেবে কাজ করেছেন। আপাতত স্নাতকোত্তর প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি
নিচ্ছেন। সঙ্গে চলছে কমিকস-এর চর্চা। কিশোর ভারতীতে কমিকস আঁকেন।
এছাড়া বেশ কিছু লিটল ম্যাগাজিনে কবিতা ও ছোট গল্প লিখেছেন।
|
আরও যাঁদের
লেখায় সেজে উঠেছে ম্যাজিক ল্যাম্প
প্রদীপ্ত ভক্ত
প্রদীপ্ত ভক্ত পেশায়
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। আপাতত বাস ইউ এস এ-র কলোরাডোতে। নেশা ভ্রমণ, তা সে বাইক
নিয়েই হোক কিংবা প্লেনে, একা বা সদলবলে।
|
|
মধুমিতা ভট্টাচার্য
জন্ম আসানসোলে, অধুনা
ডুয়ার্সের চা বাগানে বাস। স্নাতক থেকে ডক্টরেট অবধি পড়াশুনো শান্তিনিকেতনের
শিক্ষাভবনে। এয়ারফোর্স স্কুল হাসিমারার প্রধান শিক্ষিকা। অবসর সময়টুকু
লেখালিখিতে কাটাতে ভালবাসেন। এছাড়াও ভালবাসেন গান, ছবি আঁকা, বই পড়া ইত্যাদি।
বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে একাধিক কবিতা ও গল্প। ছোটদের জন্যে কলম
ধরেন অনাবিল আনন্দ পেতে।
|
|
সঙ্গীতা দাশগুপ্ত রায়
পেশায় সফট স্কিল ট্রেনার । কাজে
অকাজে দেশ বিদেশের শহর বন্দর থেকে গ্রামবাংলার উঠোন বাগান অবধি অবাধ গতির সুবাদে
মানুষের মনের কাছাকাছি আসা এবং সে মনের ছবি কাগজে কলমে ফুটিয়ে তোলাই নেশা । বিশ্বাস করেন স্বপ্নবুনন
মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। লেখালেখি দেশ, আনন্দবাজার পত্রিকা , সানন্দা এবং বিভিন্ন ওয়েবম্যাগ ও লিটলম্যাগে …
|
----------
No comments:
Post a Comment