![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi-TNihlaBMv5Sqn25S0XS6hMkHJUxKheN7U-j0j98UrzYDTe1YXOZtIX-vnlJw_0JLq-gA3LkpynC6oQazwjQAGfigDRYGM9qaJhFUHmLXvreXeeIaarc2MGb8cQRlvpChLEXhhigmnCuE/s400/poet.png)
অমিতাভ
প্রামাণিক
ছড়াতে
সবাই খুশি (পশু মানে যদি পোষ),
ছড়ার
ছররা নিয়ে তাই যাদু-প্রদীপও।
তোরা
তো মজারু ভারী, মোটে
পাখিপড়া নোস –
কী
রকম ছড়া চাই? নুন-ঝাল
ছড়ানো?
ইস্কুল
বন্ধ যে, তাই
নেই পিটিএম –
ছড়ার
ওপরে দেব আমচুর ছিটিয়ে?
একটা
দারুণ ছড়া পড়লাম কাল যা!
মিঠে-মিঠে, টক-টক, নুন-নুন, ঝাল-ঝাল।
ঠিক
মিলেমিশে হলে যে রকম ছড়াটা
দেখলেই
পছন্দ, লাগেও
না পড়া তার,
সে
রকমই গোলগাল, সে
রকমই অদ্ভুত।
যেমন
মিষ্টি স্বাদ, গায়ে
নেই বদবু!
অন্য
ছড়ার মতো হিংসুটে-বদমাশ
মোটে
নয়, ঠিক
যেন ধবধবে কদমা!
সে
রকম ছড়া নিবি? নাকি
নিবি আস্ত
ফজলি
আমের মতো লম্বাটে, বাস্তব?
সজনে
ডাঁটার মতো যারা ঝোলে দেয়ালে,
তাদের
তো পছন্দ করে না রে শেয়ালেই!
তার
চেয়ে যে রকম ছড়া বলে দিদু রে,
যে
রকম ছড়া শুনে খুশি হয় ইঁদুরেও,
সে
রকম কয়েকটা লিখে দিই এখানে?
ইস্কুল
বন্ধ তো, ধারাপাত
শেখা নেই।
ক্লাশ
নেই, টিউশন, পরীক্ষা-তরাসও
–
এইবেলা
ছড়া পড়্, ছড়া
লেখ্, ছড়া
শোন্।
_____
ছবিঃ আন্তর্জাল
ছবিঃ আন্তর্জাল
খুব মসৃণ না হলেও এই ছড়ার এক নিজস্ব ছন্দ আছে পড়তে বেশ লাগে। কতকটা জল ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে যাওয়ার মতো।
ReplyDelete