দানবিক থেকে আণবিক
সন্তু বাগ
কল্পবিজ্ঞান
গল্প বা চলচ্চিত্রের এক জনপ্রিয় বিভাগ হল অতিকায় বা অতিক্ষুদ্র প্রাণীরা। বহু পুরনো কল্পবিজ্ঞান গল্প আর সিনেমা সর্বজনবিদিত হয়ে আছে ছোটো ছোটো পোকামাকড়ের অতিবৃহৎ আকৃতির ভয়প্রদর্শনকারী প্রতিলিপি ব্যবহারের জন্য। পিঁপড়ে, মাকড়সা, কাঁকড়াবিছে কিংবা পতঙ্গ ইত্যাদি প্রাণীরা কোনও বিশেষ কেমিক্যালের প্রভাবে বা মেশিনের সাহায্যে হঠাৎ অতিকায় আকৃতি ধারণ করে মানুষের নিশ্চিন্ত জীবনযাপনকে ভয়ংকর দুঃস্বপ্নের মুখে ফেলে দেয়। তাদের ছোটো ছোটো বিষাক্ত হুল বা দাঁড়া কয়েক সহস্রগুণ বেশি বিষ নিয়ে মানুষকে আক্রমণ করে।
কল্পবিজ্ঞান গল্পে এই সমস্ত অতিকায় পোকামাকড়েরা আমাদের কাছে আতঙ্কস্বরূপ। কিন্তু একটু ভেবে দেখলেই দেখা যায় যে বাস্তব-জীবনে ওইরকম চেহারার প্রাণী কখনওই স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারবে না। আবার উলটোদিকে মানুষ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র হয়ে গিয়ে এক পোকামাকড়ের স্বপ্নের দুনিয়ায় চলে গেছে অথবা সেই ক্ষুদ্র মানুষ শুধু তার আকারের জোরেই নায়ক হয়ে বাঁচিয়ে দিচ্ছে শহরকে বা পৃথিবীকে, এও কিন্তু বাস্তব-জীবনে সম্ভব নয়। সেইজন্যেই ষাটের দশকের হলিউডের বিখ্যাত কল্পবিজ্ঞান সিনেমা ‘দ্য ইনক্রেডিবল শ্রিঙ্কিংম্যান’
মুভিটিতে মানুষটিও কখনও ছোটো আকারে সঙ্কুচিত হয়ে বাঁচতে পারবে না।
অতিকায় জীবের প্রথম আবির্ভাব হয়েছে এইচ. জি. ওয়েলস-এর ‘দ্য ফুড অফ দ্য গডস’ গল্পে যেখানে এক অলৌকিক সারের কেরামতিতে গাছপালা, ইঁদুর, বোলতা, মুরগি এমনকি মানুষও অতিকায় আকারে পরিণত হয়েছিল। ওয়েলস-এর গল্পে দেওয়া তথ্য থেকে আমরা কিছু সহজ অঙ্ক কষতে পারি। গল্পে ৪৫ সেমি মাপের বোলতা ৩০ গুণ বর্ধিত হয়েছিল, অর্থাৎ বোলতার ডানা দৈর্ঘ্যে ৩০ গুণ আর প্রস্থে ৩০ গুণ বেড়েছে। ডানার ক্ষেত্রফল ৯০০ গুণ বেড়েছে, সাথে ওড়ার ক্ষমতা বেড়েছে ৯০০ গুণ। কিন্তু বোলতার উচ্চতাও ৩০ গুণ বৃদ্ধি পাবে অথচ ঘনত্ব থাকবে একই। সেহেতু এখন এক একটি বোলতার ওজন আগের থেকে ৩০X৩০X৩০ =
২৭০০০ গুণ বৃদ্ধি পাবে। ওড়ার ক্ষমতা বাড়লেও বোলতাটি তার ঐ বিপুল পরিমাণ ওজন নিয়ে আদৌ উড়তে পারবে না। এমনকি মাটিতে বুকে হেঁটে যেতেও পারবে কি না সন্দেহ!
গল্পে অতিকায় মানুষের উচ্চতা ছিল স্বাভাবিক মানুষের প্রায় সাত গুণ অর্থাৎ প্রায় ১২ মিটার। এতে হাড় এবং মাংসপেশির ক্ষমতা ৭x৭ = ৪৯ গুণ বৃদ্ধি পেলেও ওজন ৭x৭x৭ = ৩৪৯ গুণ বেড়ে যাবে। অতিকায় মানুষটির মনে হবে আরও ৬ জন অতিকায় মানুষ তার পিঠে চেপে আছে। এমতাবস্থায় ওর পক্ষে দাঁড়িয়ে থাকাও সম্ভব হবে না, মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে। কারণ,
আমাদের মেরুদণ্ডের একটি নির্দিষ্ট ওজন বহন করার ক্ষমতা আছে এবং মেরুদন্ডের ঘনত্ব একই
থাকার কারণে সেই ওজনের বেশি সে বহন করতে পারবে না। এমনকি মানুষের দেহের সবথেকে মোটা হাড় ফিমার বা উর্বাস্থি, যার উপরে মানুষের গোটা দেহ দাঁড়িয়ে থাকে তা মানুষের ওজনের থেকে ১০ গুণ বেশি ওজন সহ্য করতে পারে। প্রায়
সাড়ে তিনশো গুণ বেশি ওজনে ঐ অতিকায় মানুষের পায়ের হাড় তৎক্ষণাৎ রোদে রাখা মাখনের পুতুলের
মতো দুমড়ে মুচড়ে ভেঙে যাবে। এই অতিকায় মানুষগুলোর প্রয়োজন হাতির মতো মোটা মোটা পা। একমাত্র তখনই ওরা দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে। কিন্তু
কল্পবিজ্ঞান গল্প বা সিনেমাগুলি মানুষকে অতিকায় বানিয়েই ক্ষান্ত হয়, তাদের শরীরে বিশেষ
কোনও পরিবর্তন আনার কথা ভাবে না।
১৯৫৪ সালের ‘দেম!’ সিনেমায় অযৌক্তিক কিছু অতিকায় পিঁপড়ে দেখানো হয়েছিল। সেগুলি সাধারণ পিঁপড়ের থেকে ১০০০ গুণ বড়ো ছিল। উপরের নিয়মে এই অতিকায় পিঁপড়ের ওজন হবে ১০০০ গুণ বেশি যা তার ১০০০ গুণ বড়ো পাগুলো সাপোর্ট করতে পারবে না। অর্থাৎ পিঁপড়েটি নিজের ওজনেই নিজে মারা পড়বে।
এ তো
গেল শুধু ওজন, আয়তন অর্থাৎ বহিরাঙ্গের কথা। কিন্তু
একইভাবে অজস্র ত্রুটি ধরা পড়বে শরীরের ভিতরেও। বিজ্ঞানী জে.বি.এস. হ্যালডেন এইসব অতিকায় প্রাণীদের জৈবিক কার্যপ্রণালী নিয়ে কিছু মতামত দিয়েছেন। পতঙ্গ আমাদের মতো রক্তের মাধ্যমে অক্সিজেন গ্রহণ করে না। তাদের শরীরের উপরের অংশে স্পিরাকেল নামে ছিদ্র থাকে এবং তার সাথে থাকে সূক্ষ্ম ফাঁপা শ্বাসনালী। সেই দিয়েই পতঙ্গ বাতাস থেকে অক্সিজেন নিয়ে ব্যাপন
প্রক্রিয়ায় কোষ
থেকে কোষান্তরে
ধীরে ধীরে ছড়িয়ে দেয়। আমরা
জানি, শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়ায় অক্সিজেন কোষের ভিতরে জমা খাদ্যবস্তুকণিকা
ভেঙে শক্তিতে রূপান্তরিত করে, একেই কোষের বিপাক বলে। কিন্তু
পতঙ্গের শরীরের অভ্যন্তরে উপরোক্ত প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন দেহের মধ্যে মাত্র ০.৫ সেমি পর্যন্ত যেতে পারে। এর বেশি পথ অতিক্রম
করতে হলেই অক্সিজেনের মাধ্যমে হওয়া কোষের বিপাকীয় হার খুব কম হয়ে যায়। পতঙ্গের আকার বড়ো হলে সেই অতিকায়
দেহের অভ্যন্তরে
অক্সিজেনের
চাহিদা অনেক গুণ বেড়ে যাবে। কিন্তু সেই অনুপাতে বাতাস থেকে অক্সিজেন জোগান দিতে পারবে না পতঙ্গটি। অর্থাৎ অতিকায় পতঙ্গটি শ্বাসকষ্টে মারা পড়বে। তাই কোনও প্রাণী আকারে বড়ো হলে তাকে জটিল অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থার মাধ্যমেই (যেমন, স্তন্যপায়ী প্রাণীদের দেহে ফুসফুস থাকে) দেহের প্রতিটি কোষে অক্সিজেন পৌঁছে দিতে হবে।
বিজ্ঞানী হ্যালডেন তাঁর
গবেষণায় আরও
দেখিয়েছেন যে, একটি উড়ন্ত মানুষের শুধু ডানার পেশীগুলি গুটিয়ে রাখার জন্য মানুষটির বুকের ছাতি ১২০ সেমি চওড়া হতে হবে। একইভাবে একটি উড়ন্ত ড্রাগনের তার ওজন অনুপাতে ওড়ার জন্য যে ডানার দরকার তা তার দেহের থেকে অনেক বড়ো হতে হবে।
শুধু
অতিবৃহৎ নয়, কল্পবিজ্ঞান একইভাবে পদার্পণ করেছে অতিক্ষুদ্রের জগতেও। ‘দ্য ইনক্রেডিবল শ্রিঙ্কিংম্যান’ কিংবা ‘ফ্যানট্যাসটিক ভয়েজ’ সিনেমায় দেখানো হয়েছে প্রাণীদের অতিক্ষুদ্র অবস্থায় পরিবর্তন। এক্ষেত্রে আরও নতুন সমস্যার আবির্ভাব হয়। ইঁদুরের আকৃতির একটি মানুষের সুবিধা বেশ কিছু হবে। যেমন তার আকৃতি ১০০ গুণ ছোটো হলে তার ভর ১০ লক্ষ গুণ কমে যাবে, কিন্তু ক্ষেত্রফল মাত্র ১০ হাজার গুণ কমবে। ফলে উপর থেকে পড়লে তার বাতাসের বাধা পূর্ণাঙ্গ মানুষের থেকে ১০০ গুণ কম হবে। ফলে পড়লে তার
আঘাত কম লাগবে, চাই কি সামান্য হাওয়া দিলে সে উড়তেও পারে। কিন্তু অতিক্ষুদ্র মানুষটির বিপাকীয় সমস্যা দেখা যাবে। যেহেতু এখন তার ভরের তুলনায় দেহের ক্ষেত্রফল অনেক বেশি, তাই তার দেহের তাপমাত্রা দ্রুতহারে কমতে থাকবে। দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে হলে তাকে দিনের ২৪ ঘণ্টাই খেতে হবে। মোটামুটিভাবে
একটি ইঁদুরকে শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে দেহের ওজনের ১/৪ ভাগ ওজনের খাদ্য খেতে হয় বেঁচে থাকার প্রয়োজনে। উষ্ণরক্তের প্রাণীর দেহের আকার যত ছোটো হবে খাদ্যের পরিমাণ তত বাড়তে থাকবে। একই কারণে তার দেহে জলের পরিমাণ ক্রমশ কমতে থাকবে। অর্থাৎ তাকে প্রচুর জল পান করতে হবে বেঁচে থাকার জন্য। কিন্তু মানুষের
দেহের পাকস্থলী বা কিডনি অত খাদ্য বা জল হজমের উপযুক্ত নয়।
এবার বিবেচনা করা যাক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কীভাবে মানুষটি অতিক্ষুদ্র আকারে পরিণত হবে? যদি ধরা যায় যে প্রচণ্ড চাপ দিয়ে তাকে আকারে ছোটো করা হবে, তাহলে সেটা করার সময়েই সে মরে যাবে। ধরলাম,
এমন কোনও বিশেষ পদ্ধতি যাতে মানুষটা বেঁচে থেকেই অতিক্ষুদ্রকায় হয়ে যাবে, ঠিক যেমন
একবিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় কল্পবিজ্ঞান সিনেমা ‘অ্যান্টম্যান’-এ দেখানো হয়েছে। কিন্তু এক্ষেত্রে আকারে ছোটো হলেও তার ওজন একই থাকবে। হলিউডের
এই বিখ্যাত মুভিটিতে বলা হয়েছে যে এক্ষেত্রে পিঁপড়ের সমান একটা মানুষ যার ভর সাধারণ
মানুষের সমান সে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে প্রায় একটা বন্দুকের গুলির মতোই আছড়ে পড়বে শত্রুর
দেহে। কিন্তু
বিজ্ঞান বলে, আদতে তা হবে না। কারণ, পিঁপড়ের
আকৃতির একটা মানুষ তার সরু সরু পিনের মতো পায়ের উপরে যদি একটি পূর্ণাঙ্গ মানুষের ভর
বয়ে বেড়ায় সেক্ষেত্রে সে নিমেষে মাটির মধ্যে ঢুকে যাবে। মাটিতে দুটো
পেরেক রেখে তার উপরে পঁয়ষট্টি কেজির বাটখারা চাপালেই বোঝা যাবে ঘটনাটা।
কোনও
প্রাণীকে ক্ষুদ্র করা কীভাবে সম্ভব? সেই প্রাণীর অণুর আকার ছোটো করা যাবে না। সেক্ষেত্রে সেটা অবিলম্বে অন্য কোনও অণু বা পরমাণুতে পরিবর্তিত হবে এবং সেই নতুন অণু বা পরমাণুতে প্রাণের লক্ষণ থাকার সম্ভাবনা নেই। এছাড়া
অন্য কোনও পদ্ধতিতে একটি অণুর সমগ্র বিশেষত্ব বজায় রেখে তার আকার ছোটো করা কোয়ান্টাম
মেকানিক্স অনুযায়ী অসম্ভব। অর্থাৎ, মানুষের আকার কমাতে একমাত্র পথ হল তার অণুর সংখ্যা কমিয়ে ফেলা যাতে একটি অতিক্ষুদ্র মানুষে পরিণত হয়। আইজ্যাক অ্যাসিমভ বলেছিলেন, যদি মানুষের আয়তন ইঁদুরের মতো ছোটো হয়, তাহলে একই অনুপাতে তার মস্তিষ্কও ছোটো হবে এবং সেই ছোটো মস্তিষ্কের পক্ষে মানুষের স্বাভাবিক বুদ্ধিমত্তা ধরে রাখা সম্ভব না। সুতরাং, সেই প্রাণপিণ্ডটি
আর মানুষ থাকবে না।
এছাড়াও কল্পবিজ্ঞানে দেখি পরমাণুর আকারের মানুষ। রে কামিংস-এর ‘দ্য গার্ল ইন দ্য গোল্ডেন অ্যাটম’ গল্পে দেখি পরমাণুর ইলেকট্রনে মানুষের বসতি। যদিও এই আণবিক মানুষরা কীভাবে চোখে দেখতে পেত (আলোর ফোটন কণার আকার তাদের গ্রহের সমান), তারা যে কীভাবে বাতাস থেকে অক্সিজেন নিয়ে শ্বাসকার্য চালাত (অক্সিজেনের অণু তাদের গ্রহের সমান) তাই নিয়ে প্রশ্ন জেগে ওঠে।
শুধু
ইংরাজি নয়, বাংলা কল্পবিজ্ঞান গল্পেও এরকম অনেক উদাহরণ রয়েছে। তাদের মধ্যে প্রেমেন্দ্র মিত্রের ‘পিঁপড়ে পুরাণ’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যেখানে প্রায় ছ’ফুট লম্বা পিঁপড়েরা পৃথিবীবাসীদের আক্রমণ করেছিল। এছাড়া রয়েছে সত্যজিৎ রায়ের ‘মরু রহস্য’ যেখানে প্রফেসর হেক্টর ড্রিমেট্রিয়াস নিজের তৈরি অলৌকিক শক্তিসম্পন্ন ওষুধ খেয়ে প্রায় ১০০০ গুণ বড়ো আকারে পরিণত হয়েছিল। আবার অন্যদিকে একই লেখকের লেখা ‘আশ্চর্য পুতুল’ গল্পে লিন্ডকুইস্ট ইনজেকশনের প্রভাবে প্রফেসর শঙ্কু এবং তার বন্ধু অ্যাকরয়েডসহ অনেক নামী লোকজনকে ছয় ইঞ্চি পুতুলের মতো বানিয়ে রেখেছিল। এছাড়াও আছে অদ্রীশ
বর্ধনের লেখা ‘অণিমা মানুষ’, এখানে প্রফেসর নাটবল্টুচক্রের অ্যাসিস্ট্যান্ট
দীননাথ ক্রমশ ক্ষুদ্র হতে হতে অণু-পরমাণুর জগতে প্রবেশ করেছিল।
কল্পবিজ্ঞান
গল্প বা সিনেমায় যতই পোকামাকড় অতিকায় হয়ে আমাদের ভয় দেখাক বা মানুষ ক্ষুদ্র হয়ে গিয়ে
মিশে যাক অণু-পরমাণুর দুনিয়ায়, বাস্তবে বা সুদূর ভবিষ্যতে বা কোনও
বিজ্ঞানীর কল্পনাতেও তা কখনও সম্ভব নয়। যদি
কোনওভাবে কেউ বড়ো হয়ে যায় বা কেউ ছোটো হয়ে যায়, তাহলে আর যাই হোক তার
মধ্যে বেশিক্ষণ প্রাণের চিহ্ন থাকবে না। একটি
মৃতদেহ বা জড়বস্তুকে হয়তো বড়ো বা ক্ষুদ্র করে ফেলা সুদূর ভবিষ্যতে সম্ভবপর হবে।
_____
তথ্যসূত্রঃ
১) Haldane, J. B. S. (March 1926). "On Being the
Right Size". Harper's Magazine.
২) The Biology of B-Movie Monsters by Michael C. LaBarbera
৩) The Science in Science Fiction
by Peter Nicholis
ছবিঃ
১। ‘দ্য ইনক্রেডিবল শ্রিঙ্কিংম্যান’
সিনেমায় অতিক্ষুদ্র মানুষটির সাথে মাকড়সার মোকাবিলা।
২। ‘দ্যা অ্যান্টবুলি’
সিনেমার পোস্টার।
ভালো লেখা। অনেক গবেষনার ফসল। তবে সিনেমা দেখতে বসে তার বাস্তবতা বিচার করতে বসলে ৯০% সিনেমাই তা নয়। সঠিক কল্পবিজ্ঞান খুব কম ই আছে, যেটা হয়তো সিনেমায় আনা এখনো সম্ভব নয়, বা উপভোগ্য হবে না। তাই গল্পের গরু গাছে উঠলেও আমরা এনজয় করি।
ReplyDeleteখুব ভালো লাগল।
ReplyDeleteBhalo laglo
ReplyDelete